মোল্লা আলী কারী (রাহমাতুল্লাহে আলাইহি) হুজুর গাউসুল আযম দস্তগীর
(রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর)জীবনী গ্রন্থ "নুযহাতূল খাতেরীল ফাতের ফি মানাকেবে
আবদিল কাদের"নামক গ্রন্থে হুজুর গাউসেপাকের একটি পবিত্র বাণী উল্লেখ করেছেন
যেমনঃ- হুজুর গাউসেপাক (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) এরশাদ করেন,দুঃখ দুর্দশায় যে
আমার কাছে সাহায্য চাইবে,আমি তাঁর দুঃখ দুর করবো।যে কঠিন সংকটের মুহুর্তে
আমার নাম নিয়ে আমাকে আহ্বান করবে,আমি তাঁর মুসিবত দুর করবো আর যে কোন
প্রয়োজনে আল্লাহর কাছে আমাকে ওসীলা হিসেবে পেশ করবে তাঁর প্রয়োজন পূরণ করবো।
উল্লেখিত আলোচনা দ্বারা বুঝা গেল যে,আল্লাহর প্রিয় বান্দাদেরকে আহ্বান করে তাঁদের কাছে সাহায্য চাওয়া আউলিয়া কেরামদের তরিকা এবং কোরআন - সুন্নাহর সমর্থিত।নবী, ওলী, গাউস, কুতুব তথা আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের ওসীলায় বা তাদের নিকট সাহায্য চাওয়া একটি শরীয়তসম্মত আমল। যেমন ইমাম যায়নুল আবেদীন (রাদ্বিয়াল্লাহু তা'য়ালা আনহু) আল্লাহর প্রিয় মাহবুবকে আহ্বান করতেন।সাহায্যের ফরিয়াদ করে বলছিলেনঃ-ওহে রাহমাতুল্লিল আলামিন! আপনি যায়নুল আবেদীনকে সাহায্য করুন।সে যুদ্ধের ময়দানে,ভিড়ের মধ্যে জালেমদের হাতে বন্দী।
এরকম অসংখ্য দলিল আছে নবী ওলীর কাছে আহ্বান করে সাহায্য চাওয়া শরীয়ত সম্মত। নবীগণ (আলাইহিমুস সালাম) এবং ওলীগণ (আলাইহিমুর রাহমাহ) আল্লাহর প্রদত্ত ক্ষমতা বলেই সাহায্য করে থাকেন।আর এ বিশ্বাসটুকু রেখেই সাহায্যপ্রার্থী তাঁদের নিকট সাহায্য চেয়ে থাকেন।সুতরাং এখানে শরীয়ত মতে অসুবিধার কিছু থাকছে না।
কারণ আল্লাহর রাসূল (আলাইহিস সালাম) উম্মতের শিরকের ব্যাপারে এই মর্মে ১০০% গেরান্টি দিচ্ছেন যে আমার উম্মত কখনো শিরক করবেনা।
(দেখুনঃতাফসীরে জালালাইন,সহীহ মুসলিম শরীফ ও যুগ জিজ্ঞাসা)মোল্লা আলী কারী (রাহমাতুল্লাহে আলাইহি) হুজুর গাউসুল আযম দস্তগীর (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর)জীবনী গ্রন্থ "নুযহাতূল খাতেরীল ফাতের ফি মানাকেবে আবদিল কাদের"নামক গ্রন্থে হুজুর গাউসেপাকের একটি পবিত্র বাণী উল্লেখ করেছেন যেমনঃ- হুজুর গাউসেপাক (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) এরশাদ করেন,দুঃখ দুর্দশায় যে আমার কাছে সাহায্য চাইবে,আমি তাঁর দুঃখ দুর করবো।যে কঠিন সংকটের মুহুর্তে আমার নাম নিয়ে আমাকে আহ্বান করবে,আমি তাঁর মুসিবত দুর করবো আর যে কোন প্রয়োজনে আল্লাহর কাছে আমাকে ওসীলা হিসেবে পেশ করবে তাঁর প্রয়োজন পূরণ করবো।
উল্লেখিত আলোচনা দ্বারা বুঝা গেল যে,আল্লাহর প্রিয় বান্দাদেরকে আহ্বান করে তাঁদের কাছে সাহায্য চাওয়া আউলিয়া কেরামদের তরিকা এবং কোরআন - সুন্নাহর সমর্থিত।নবী, ওলী, গাউস, কুতুব তথা আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের ওসীলায় বা তাদের নিকট সাহায্য চাওয়া একটি শরীয়তসম্মত আমল। যেমন ইমাম যায়নুল আবেদীন (রাদ্বিয়াল্লাহু তা'য়ালা আনহু) আল্লাহর প্রিয় মাহবুবকে আহ্বান করতেন।সাহায্যের ফরিয়াদ করে বলছিলেনঃ-ওহে রাহমাতুল্লিল আলামিন! আপনি যায়নুল আবেদীনকে সাহায্য করুন।সে যুদ্ধের ময়দানে,ভিড়ের মধ্যে জালেমদের হাতে বন্দী।
এরকম অসংখ্য দলিল আছে নবী ওলীর কাছে আহ্বান করে সাহায্য চাওয়া শরীয়ত সম্মত। নবীগণ (আলাইহিমুস সালাম) এবং ওলীগণ (আলাইহিমুর রাহমাহ) আল্লাহর প্রদত্ত ক্ষমতা বলেই সাহায্য করে থাকেন।আর এ বিশ্বাসটুকু রেখেই সাহায্যপ্রার্থী তাঁদের নিকট সাহায্য চেয়ে থাকেন।সুতরাং এখানে শরীয়ত মতে অসুবিধার কিছু থাকছে না।
কারণ আল্লাহর রাসূল (আলাইহিস সালাম) উম্মতের শিরকের ব্যাপারে এই মর্মে ১০০% গেরান্টি দিচ্ছেন যে আমার উম্মত কখনো শিরক করবেনা।
(দেখুনঃতাফসীরে জালালাইন,সহীহ মুসলিম শরীফ ও যুগ জিজ্ঞাসা)মোল্লা আলী কারী (রাহমাতুল্লাহে আলাইহি) হুজুর গাউসুল আযম দস্তগীর (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর)জীবনী গ্রন্থ "নুযহাতূল খাতেরীল ফাতের ফি মানাকেবে আবদিল কাদের"নামক গ্রন্থে হুজুর গাউসেপাকের একটি পবিত্র বাণী উল্লেখ করেছেন যেমনঃ- হুজুর গাউসেপাক (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) এরশাদ করেন,দুঃখ দুর্দশায় যে আমার কাছে সাহায্য চাইবে,আমি তাঁর দুঃখ দুর করবো।যে কঠিন সংকটের মুহুর্তে আমার নাম নিয়ে আমাকে আহ্বান করবে,আমি তাঁর মুসিবত দুর করবো আর যে কোন প্রয়োজনে আল্লাহর কাছে আমাকে ওসীলা হিসেবে পেশ করবে তাঁর প্রয়োজন পূরণ করবো।
উল্লেখিত আলোচনা দ্বারা বুঝা গেল যে,আল্লাহর প্রিয় বান্দাদেরকে আহ্বান করে তাঁদের কাছে সাহায্য চাওয়া আউলিয়া কেরামদের তরিকা এবং কোরআন - সুন্নাহর সমর্থিত।নবী, ওলী, গাউস, কুতুব তথা আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের ওসীলায় বা তাদের নিকট সাহায্য চাওয়া একটি শরীয়তসম্মত আমল। যেমন ইমাম যায়নুল আবেদীন (রাদ্বিয়াল্লাহু তা'য়ালা আনহু) আল্লাহর প্রিয় মাহবুবকে আহ্বান করতেন।সাহায্যের ফরিয়াদ করে বলছিলেনঃ-ওহে রাহমাতুল্লিল আলামিন! আপনি যায়নুল আবেদীনকে সাহায্য করুন।সে যুদ্ধের ময়দানে,ভিড়ের মধ্যে জালেমদের হাতে বন্দী।
এরকম অসংখ্য দলিল আছে নবী ওলীর কাছে আহ্বান করে সাহায্য চাওয়া শরীয়ত সম্মত। নবীগণ (আলাইহিমুস সালাম) এবং ওলীগণ (আলাইহিমুর রাহমাহ) আল্লাহর প্রদত্ত ক্ষমতা বলেই সাহায্য করে থাকেন।আর এ বিশ্বাসটুকু রেখেই সাহায্যপ্রার্থী তাঁদের নিকট সাহায্য চেয়ে থাকেন।সুতরাং এখানে শরীয়ত মতে অসুবিধার কিছু থাকছে না।
কারণ আল্লাহর রাসূল (আলাইহিস সালাম) উম্মতের শিরকের ব্যাপারে এই মর্মে ১০০% গেরান্টি দিচ্ছেন যে আমার উম্মত কখনো শিরক করবেনা।
(দেখুনঃতাফসীরে জালালাইন,সহীহ মুসলিম শরীফ ও যুগ জিজ্ঞাসা)
উল্লেখিত আলোচনা দ্বারা বুঝা গেল যে,আল্লাহর প্রিয় বান্দাদেরকে আহ্বান করে তাঁদের কাছে সাহায্য চাওয়া আউলিয়া কেরামদের তরিকা এবং কোরআন - সুন্নাহর সমর্থিত।নবী, ওলী, গাউস, কুতুব তথা আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের ওসীলায় বা তাদের নিকট সাহায্য চাওয়া একটি শরীয়তসম্মত আমল। যেমন ইমাম যায়নুল আবেদীন (রাদ্বিয়াল্লাহু তা'য়ালা আনহু) আল্লাহর প্রিয় মাহবুবকে আহ্বান করতেন।সাহায্যের ফরিয়াদ করে বলছিলেনঃ-ওহে রাহমাতুল্লিল আলামিন! আপনি যায়নুল আবেদীনকে সাহায্য করুন।সে যুদ্ধের ময়দানে,ভিড়ের মধ্যে জালেমদের হাতে বন্দী।
এরকম অসংখ্য দলিল আছে নবী ওলীর কাছে আহ্বান করে সাহায্য চাওয়া শরীয়ত সম্মত। নবীগণ (আলাইহিমুস সালাম) এবং ওলীগণ (আলাইহিমুর রাহমাহ) আল্লাহর প্রদত্ত ক্ষমতা বলেই সাহায্য করে থাকেন।আর এ বিশ্বাসটুকু রেখেই সাহায্যপ্রার্থী তাঁদের নিকট সাহায্য চেয়ে থাকেন।সুতরাং এখানে শরীয়ত মতে অসুবিধার কিছু থাকছে না।
কারণ আল্লাহর রাসূল (আলাইহিস সালাম) উম্মতের শিরকের ব্যাপারে এই মর্মে ১০০% গেরান্টি দিচ্ছেন যে আমার উম্মত কখনো শিরক করবেনা।
(দেখুনঃতাফসীরে জালালাইন,সহীহ মুসলিম শরীফ ও যুগ জিজ্ঞাসা)মোল্লা আলী কারী (রাহমাতুল্লাহে আলাইহি) হুজুর গাউসুল আযম দস্তগীর (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর)জীবনী গ্রন্থ "নুযহাতূল খাতেরীল ফাতের ফি মানাকেবে আবদিল কাদের"নামক গ্রন্থে হুজুর গাউসেপাকের একটি পবিত্র বাণী উল্লেখ করেছেন যেমনঃ- হুজুর গাউসেপাক (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) এরশাদ করেন,দুঃখ দুর্দশায় যে আমার কাছে সাহায্য চাইবে,আমি তাঁর দুঃখ দুর করবো।যে কঠিন সংকটের মুহুর্তে আমার নাম নিয়ে আমাকে আহ্বান করবে,আমি তাঁর মুসিবত দুর করবো আর যে কোন প্রয়োজনে আল্লাহর কাছে আমাকে ওসীলা হিসেবে পেশ করবে তাঁর প্রয়োজন পূরণ করবো।
উল্লেখিত আলোচনা দ্বারা বুঝা গেল যে,আল্লাহর প্রিয় বান্দাদেরকে আহ্বান করে তাঁদের কাছে সাহায্য চাওয়া আউলিয়া কেরামদের তরিকা এবং কোরআন - সুন্নাহর সমর্থিত।নবী, ওলী, গাউস, কুতুব তথা আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের ওসীলায় বা তাদের নিকট সাহায্য চাওয়া একটি শরীয়তসম্মত আমল। যেমন ইমাম যায়নুল আবেদীন (রাদ্বিয়াল্লাহু তা'য়ালা আনহু) আল্লাহর প্রিয় মাহবুবকে আহ্বান করতেন।সাহায্যের ফরিয়াদ করে বলছিলেনঃ-ওহে রাহমাতুল্লিল আলামিন! আপনি যায়নুল আবেদীনকে সাহায্য করুন।সে যুদ্ধের ময়দানে,ভিড়ের মধ্যে জালেমদের হাতে বন্দী।
এরকম অসংখ্য দলিল আছে নবী ওলীর কাছে আহ্বান করে সাহায্য চাওয়া শরীয়ত সম্মত। নবীগণ (আলাইহিমুস সালাম) এবং ওলীগণ (আলাইহিমুর রাহমাহ) আল্লাহর প্রদত্ত ক্ষমতা বলেই সাহায্য করে থাকেন।আর এ বিশ্বাসটুকু রেখেই সাহায্যপ্রার্থী তাঁদের নিকট সাহায্য চেয়ে থাকেন।সুতরাং এখানে শরীয়ত মতে অসুবিধার কিছু থাকছে না।
কারণ আল্লাহর রাসূল (আলাইহিস সালাম) উম্মতের শিরকের ব্যাপারে এই মর্মে ১০০% গেরান্টি দিচ্ছেন যে আমার উম্মত কখনো শিরক করবেনা।
(দেখুনঃতাফসীরে জালালাইন,সহীহ মুসলিম শরীফ ও যুগ জিজ্ঞাসা)মোল্লা আলী কারী (রাহমাতুল্লাহে আলাইহি) হুজুর গাউসুল আযম দস্তগীর (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর)জীবনী গ্রন্থ "নুযহাতূল খাতেরীল ফাতের ফি মানাকেবে আবদিল কাদের"নামক গ্রন্থে হুজুর গাউসেপাকের একটি পবিত্র বাণী উল্লেখ করেছেন যেমনঃ- হুজুর গাউসেপাক (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) এরশাদ করেন,দুঃখ দুর্দশায় যে আমার কাছে সাহায্য চাইবে,আমি তাঁর দুঃখ দুর করবো।যে কঠিন সংকটের মুহুর্তে আমার নাম নিয়ে আমাকে আহ্বান করবে,আমি তাঁর মুসিবত দুর করবো আর যে কোন প্রয়োজনে আল্লাহর কাছে আমাকে ওসীলা হিসেবে পেশ করবে তাঁর প্রয়োজন পূরণ করবো।
উল্লেখিত আলোচনা দ্বারা বুঝা গেল যে,আল্লাহর প্রিয় বান্দাদেরকে আহ্বান করে তাঁদের কাছে সাহায্য চাওয়া আউলিয়া কেরামদের তরিকা এবং কোরআন - সুন্নাহর সমর্থিত।নবী, ওলী, গাউস, কুতুব তথা আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের ওসীলায় বা তাদের নিকট সাহায্য চাওয়া একটি শরীয়তসম্মত আমল। যেমন ইমাম যায়নুল আবেদীন (রাদ্বিয়াল্লাহু তা'য়ালা আনহু) আল্লাহর প্রিয় মাহবুবকে আহ্বান করতেন।সাহায্যের ফরিয়াদ করে বলছিলেনঃ-ওহে রাহমাতুল্লিল আলামিন! আপনি যায়নুল আবেদীনকে সাহায্য করুন।সে যুদ্ধের ময়দানে,ভিড়ের মধ্যে জালেমদের হাতে বন্দী।
এরকম অসংখ্য দলিল আছে নবী ওলীর কাছে আহ্বান করে সাহায্য চাওয়া শরীয়ত সম্মত। নবীগণ (আলাইহিমুস সালাম) এবং ওলীগণ (আলাইহিমুর রাহমাহ) আল্লাহর প্রদত্ত ক্ষমতা বলেই সাহায্য করে থাকেন।আর এ বিশ্বাসটুকু রেখেই সাহায্যপ্রার্থী তাঁদের নিকট সাহায্য চেয়ে থাকেন।সুতরাং এখানে শরীয়ত মতে অসুবিধার কিছু থাকছে না।
কারণ আল্লাহর রাসূল (আলাইহিস সালাম) উম্মতের শিরকের ব্যাপারে এই মর্মে ১০০% গেরান্টি দিচ্ছেন যে আমার উম্মত কখনো শিরক করবেনা।
(দেখুনঃতাফসীরে জালালাইন,সহীহ মুসলিম শরীফ ও যুগ জিজ্ঞাসা)
No comments:
Post a Comment