আল্লাহর অলিগণ জীবিত । নবী অলিগণতো দুরের কথা সাধারণ মানুষও কবরে জীবিত
থাকে। কবরে রাখার সাথে সাথে মানুষ জীবিত হয়ে যায় ।
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
রাসূলে পাক দঃ এরশাদ করেছেন যখন মৃত ব্যক্তিকে কবরে রাখা হয় তখন ﻟﻴﺴﻤﻊ ﻗﺮﻉ ﻧﻌﻠﻴﻪ অর্থাত্ সে তার সংগীদের হেটে চলে আসার সময় পায়ের শব্দ শুনতে পায় । [সহীহ বুখারী , মেশকাত শরীফ কিতাবুল ঈমান , বাবু ইসবাতি যিয়ারাতিল কুবুর ! ] ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, আল্লাহ তাআলা এরশাদ করেছেন ﻭﻻ ﺗﺤﺴﺒﻦ ﺍﻟﺬﻳﻦ ﻗﺘﻠﻮﺍ ﻓﻲ ﺳﺒﻴﻞ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻣﻮﺍﺕ ﺑﻞ ﺍﺣﻴﺎﺀ ﻋﻨﺪ ﺭﺑﻬﻢ ﻳﺮﺯﻗﻮﻥ_ যারা আল্লাহর রাস্তায় শহীদ হয়েছে তাদের মৃত বলে ধারণাও করনা বরং তারা আল্লাহর নিকট জীবিত এবং তাদেরকে খাদ্য খাওয়ানো হয় । (আল কোরআন ) ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, কবরে সকলে জীবিত এ বিষয়ে আর দলীল দেওয়ার প্রয়োজন মনে করিনা । কেননা একবার বিবেক দিয়ে চিনতা করুন কবরবাসী যদি জীবিত না হয় তাহলে তারা নিয়ামত ও আযাব কেমনে ভোগ করবে ? ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
এখন পরবর্তী বিষয় ওরস শরীফ উদযাপন ও ওলীর মাজারে যাওয়া । ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
হাদীসে পাকে এসেছে ﻋﻦ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻌﻢ ﺍﻧﻪ ﻛﺎﻥ ﻳﺎﺗﻲ ﻗﺒﻮﺭ ﺍﻟﺸﻬﺪﺍﺀ ﻋﻠﻲ ﺭﺍﺱ ﻛﻞ ﺣﻮﻝ ﻓﻴﻘﻮﻝ ﺍﻟﺴﻼﻡ ﺑﻤﺎ ﺻﺒﺮﺗﻢ ﻓﻨﻌﻢ ﻋﻘﺒﻲ ﺍﻟﺪﺍﺭ ﻭﺍﻟﺨﻠﻔﺎﺀ ﺍﻻﺭﺑﻌﺔ ﻫﻜﺬﺍ ﻛﺎﻧﻮﺍ ﻳﻔﻌﻠﻮﻥ অর্থঃ নবী করীম দঃ প্রত্যেক বত্সরান্তে উহুদের শহীদানদের কবরে গমন করে সালাম দিয়ে বলতেন তোমাদের ধৈর্য্যের বিনিময়ে আল্লাহ তোমাদের উপর শান্তি বর্ষন করুন । পরকালের বসতবাড়ী কতই না উত্তম । এভাবে চার খলীফাও প্রতি বত্সর তাদের কবরে যেতেন। [তাফসীরে কবির , দুররে মানসুর , ফতোয়ায়ে শামী বাবু যিয়ারতিল কুবুর ]। অত্র হাদীস দ্বারা প্রমাণিত হল প্রতি বছর মাজার যিয়ারতের জন্য সফর করা রাসূল দঃ ও সাহাবাগণের সুন্নাত । ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
ওরস মূলত এক প্রকার ঈসালে ছাওয়াব । ঈসালে সাওয়াব কোন মুসলিম অস্বীকার করতে পারে না । ওরস উপলক্ষে কোরআন তেলাওয়াত , জিকির , মাহফিল করা , মানুষকে খাদ্য খাওয়ানো খুবই উত্তম কাজ । এ ব্যপারে ওহাবীদের কিতাব থেকে দলীল দেখুন ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, আশরাফ আলী থানবী সাহেবের পীর হাজী এমদাদুল্লাহ সাহেব ওরস শরীফ সম্পর্কে তার কিতাব "ফয়সালা এ হাফত মাসায়েলে" লিখেছেন ﻓﻘﻴﺮ ﻛﺎ ﻣﺸﺮﺏ ﺍﺱ ﺍﻣﺮ ﻣﻲ ﻳﻪ ﻫﮯ ﮐﮧ ﮬﺮ ﺳﺎﻝ ﺍﭘﻨﯽ ﭘﯿﺮﻭ ﻣﺮﺷﺪ ﮐﯽ ﺭﻭﺡ ﻣﺒﺎﺭﮎ ﭘﺮ ﺍﯾﺼﺎﻝ ﺛﻮﺍﺏ ﮐﺮﺗﺎ ﮬﻮﻥ. ﺍﻭﻝ ﻗﺮﺍﻥ ﺧﻮﺍﻧﯽ ﮬﻮﺗﯽ ﮬﮯ ﺍﻭﺭ ﮔﺎﮦ ﮔﺎﮦ ﺍﮔﺮ ﻭﻗﺖ ﻣﯿﻦ ﻭﺳﻌﺖ ﮬﻮ ﺗﻮ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﭘﮍﮬﺎ ﺟﺎﺗﺎ ﮬﮯ. ﭘﮩﺮ ﻣﺎ ﺣﻀﺮ ﮐﮭﺎﻧﺎ ﮐﮭﻼﯾﺎ ﺟﺎﺗﺎ ﮬﮯ ﺍﻭﺭ ﺍﺳﮑﺎ ﺛﻮﺍﺏ ﺑﺨﺶ ﺩﯾﺎ ﺟﺎﺗﺎ ﮬﮯ আমার নিয়ম এই যে আমি প্রত্যেক বছর অলী, পীর মুর্শিদের রুহ মোবারকে সাওয়াব করে থাকি, প্রথম কুরআন পাঠ অনুষ্ঠিত হয় , যদি সময়ের সুযোগ হয় মীলাদ শরীফও পাঠ করা হয়, অতঃপর উপস্তিত লোকদিগকে খাদ্যাদি খাওয়ানো হয় এবং উহার সাওয়াব পৌছায়া দেওয়া হয়। "ফয়সালা এ হাফত মাসায়েল পৃঃ ৭-৯". ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, আশরাফ আলী সাহেব বলেন ﮐﺴﯽ ﻣﻘﺼﻮﺩ ﻣﺒﺎﺡ ﯾﺎ ﮐﺴﯽ ﻃﺎﻋﺖ ﮐﯿﻠﮯ ﺗﻌﯿﻦ ﯾﻮﻡ ﺍﮔﺮ ﺑﺎﻋﺘﻘﺎﺩ ﻗﺮﺑﺖ ﻧﮫ ﮬﻮ ﺑﻠﮑﻪ ﮐﺴﮧ ﻣﺒﺎﺡ ﻣﺼﻠﺤﺖ ﮐﯿﻠﮱ ﮬﻮ ﺟﺎﺋﺰ ﮬﮯ ﭘﺲ ﻋﺮﺱ ﻣﯿﻦ ﺟﻮ ﺗﺎﺭﯾﺦ ﻣﺘﻌﯿﻦ ﮬﻮﺗﯽ ﮬﮯ ﺍﮔﺮ ﺍﺱ ﺗﺎﺭﯾﺦ ﮐﻮ ﻗﺮﺑﺖ ﻧﻪ ﺳﻤﺠﻬﯿﻦ ﺑﻠﮑﻪ ﺍﻭﺭ ﮐﺴﯽ ﻣﺼﻠﺤﺖ ﺳﮯ ﯾﮫ ﻣﺘﻌﯿﻦ ﮬﻮ ﻣﺜﻼ ﺳﮭﻮﻟﺖ ﺍﺟﺘﻤﺎﻉ ﺗﺎﮐﻪ ﺗﺪﺍﻋﯽ ﮐﯽ ﺻﻌﻮﺑﺖ ﯾﺎ ﺑﻌﺾ ﺍﻭﻗﺎﺕ ﺍﺳﮑﯽ ﮐﺮﺍﮬﯿﺖ ﮐﯽ ﺷﺒﻪ ﺳﮯ ﻣﺎﻣﻮﻥ ﺭﻫﯿﻦ ﺍﻭﺭ ﺧﻮﺩ ﺍﺟﺘﻤﺎﻉ ﺍﺱ ﻣﺼﻠﺤﺖ ﺳﮯ ﮬﻮ ﮐﻪ ﺍﯾﮏ ﺳﻠﺴﻠﻪ ﮐﮯ ﺍﺣﺒﺎﺏ ﺑﺎﻫﻢ ﻣﻼﻗﺎﺕ ﮐﺮ ﮐﮯ ﺣﺐ ﻓﯽ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﻮ ﺗﺮﻗﯽ ﺩﯾﻦ ﺍﻭﺭ ﺍﭘﻨﮯ ﺑﺰﺭﮔﻮﻥ ﮐﻮ ﺍﺳﺎﻧﯽ ﺳﮯ ﮐﺜﯿﺮ ﻣﻘﺪﺍﺭ ﻣﯿﻦ ﺟﻮ ﮐﻪ ﺍﺟﺘﻤﺎﻉ ﺣﺎﺻﻞ ﮬﮯ ﺛﻮﺍﺏ ﭘﻬﻨﭽﺎﻧﺎ ﺑﮯ ﺗﮑﺎﻑ ﻣﯿﺴﺮ ﮬﻮ ﺟﺎﻭﮮ ﺑﻬﺮ ﺣﺎﻝ ﺍﮔﺮ ﺍﯾﺴﮯ ﻣﺼﺎﻟﺢ ﺳﮯ ﯾﻪ ﻣﺘﻌﯿﻦ ﮬﻮﻥ ﻓﯽ ﻧﻨﺴﮫ ﺟﺎﺋﺰ ﮬﮯ .. " যে কোন নেক কাজ নির্ধারিত সময়ে করা যেতে পারে তবে যদি ঐ সময় কে ফরয বা ওয়াজিব মনে না করে বরং কোন মুবাহ মুসলিহাত উদ্যেশ্যে তারিখ নির্ধারিত হয় তাহলে জায়েয হবে। অতঃপর ওরসে যে তারিখ নির্ধারিত থাকে উহাকে কেউ ফরয মনে না করিয়া কেবল সত্ উদ্যেশ্যে হয় যেমন সহজে যাতে লোক সমবেত হতে পারে এবং প্রত্যেকবার দাওয়াত দিবার ঝামেলা পোহাতে নাহয় বা উহাতে দোষণীয় কাজ নাহয় তাহলে জায়েয। আর সমবেতের উদ্দেশ্যে যেমন সিলসিলার বন্ধুগণ যাহাতে পরস্পর সাক্ষাত করে আল্লাহর ভালবাসা উন্নতি লাভ করে এবং স্বীয় পীরগণকে সহজভাবে ও বেশি পরিমাণে সাওয়াব পৌছানো হয় যাহা এইরূপ মজলিস দ্বারা হাসিল হয়ে থাকে, যদি এইরূপ মুসলিহাত হয় তাহলে প্রকৃতপক্ষে ওরসের জন্য তারিখ নির্ধারণ জায়েয ! ["আসসুন্নাতুল জালিয়া ফিল চিস্তিয়াতিল আলিয়া। পৃষ্ঠা ১৬৭." " বাওয়াদেরুন নাওয়াদের পৃঃ ৪০১."] ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
রাসূলে পাক দঃ এরশাদ করেছেন যখন মৃত ব্যক্তিকে কবরে রাখা হয় তখন ﻟﻴﺴﻤﻊ ﻗﺮﻉ ﻧﻌﻠﻴﻪ অর্থাত্ সে তার সংগীদের হেটে চলে আসার সময় পায়ের শব্দ শুনতে পায় । [সহীহ বুখারী , মেশকাত শরীফ কিতাবুল ঈমান , বাবু ইসবাতি যিয়ারাতিল কুবুর ! ] ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, আল্লাহ তাআলা এরশাদ করেছেন ﻭﻻ ﺗﺤﺴﺒﻦ ﺍﻟﺬﻳﻦ ﻗﺘﻠﻮﺍ ﻓﻲ ﺳﺒﻴﻞ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻣﻮﺍﺕ ﺑﻞ ﺍﺣﻴﺎﺀ ﻋﻨﺪ ﺭﺑﻬﻢ ﻳﺮﺯﻗﻮﻥ_ যারা আল্লাহর রাস্তায় শহীদ হয়েছে তাদের মৃত বলে ধারণাও করনা বরং তারা আল্লাহর নিকট জীবিত এবং তাদেরকে খাদ্য খাওয়ানো হয় । (আল কোরআন ) ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, কবরে সকলে জীবিত এ বিষয়ে আর দলীল দেওয়ার প্রয়োজন মনে করিনা । কেননা একবার বিবেক দিয়ে চিনতা করুন কবরবাসী যদি জীবিত না হয় তাহলে তারা নিয়ামত ও আযাব কেমনে ভোগ করবে ? ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
এখন পরবর্তী বিষয় ওরস শরীফ উদযাপন ও ওলীর মাজারে যাওয়া । ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
হাদীসে পাকে এসেছে ﻋﻦ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻌﻢ ﺍﻧﻪ ﻛﺎﻥ ﻳﺎﺗﻲ ﻗﺒﻮﺭ ﺍﻟﺸﻬﺪﺍﺀ ﻋﻠﻲ ﺭﺍﺱ ﻛﻞ ﺣﻮﻝ ﻓﻴﻘﻮﻝ ﺍﻟﺴﻼﻡ ﺑﻤﺎ ﺻﺒﺮﺗﻢ ﻓﻨﻌﻢ ﻋﻘﺒﻲ ﺍﻟﺪﺍﺭ ﻭﺍﻟﺨﻠﻔﺎﺀ ﺍﻻﺭﺑﻌﺔ ﻫﻜﺬﺍ ﻛﺎﻧﻮﺍ ﻳﻔﻌﻠﻮﻥ অর্থঃ নবী করীম দঃ প্রত্যেক বত্সরান্তে উহুদের শহীদানদের কবরে গমন করে সালাম দিয়ে বলতেন তোমাদের ধৈর্য্যের বিনিময়ে আল্লাহ তোমাদের উপর শান্তি বর্ষন করুন । পরকালের বসতবাড়ী কতই না উত্তম । এভাবে চার খলীফাও প্রতি বত্সর তাদের কবরে যেতেন। [তাফসীরে কবির , দুররে মানসুর , ফতোয়ায়ে শামী বাবু যিয়ারতিল কুবুর ]। অত্র হাদীস দ্বারা প্রমাণিত হল প্রতি বছর মাজার যিয়ারতের জন্য সফর করা রাসূল দঃ ও সাহাবাগণের সুন্নাত । ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
ওরস মূলত এক প্রকার ঈসালে ছাওয়াব । ঈসালে সাওয়াব কোন মুসলিম অস্বীকার করতে পারে না । ওরস উপলক্ষে কোরআন তেলাওয়াত , জিকির , মাহফিল করা , মানুষকে খাদ্য খাওয়ানো খুবই উত্তম কাজ । এ ব্যপারে ওহাবীদের কিতাব থেকে দলীল দেখুন ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, আশরাফ আলী থানবী সাহেবের পীর হাজী এমদাদুল্লাহ সাহেব ওরস শরীফ সম্পর্কে তার কিতাব "ফয়সালা এ হাফত মাসায়েলে" লিখেছেন ﻓﻘﻴﺮ ﻛﺎ ﻣﺸﺮﺏ ﺍﺱ ﺍﻣﺮ ﻣﻲ ﻳﻪ ﻫﮯ ﮐﮧ ﮬﺮ ﺳﺎﻝ ﺍﭘﻨﯽ ﭘﯿﺮﻭ ﻣﺮﺷﺪ ﮐﯽ ﺭﻭﺡ ﻣﺒﺎﺭﮎ ﭘﺮ ﺍﯾﺼﺎﻝ ﺛﻮﺍﺏ ﮐﺮﺗﺎ ﮬﻮﻥ. ﺍﻭﻝ ﻗﺮﺍﻥ ﺧﻮﺍﻧﯽ ﮬﻮﺗﯽ ﮬﮯ ﺍﻭﺭ ﮔﺎﮦ ﮔﺎﮦ ﺍﮔﺮ ﻭﻗﺖ ﻣﯿﻦ ﻭﺳﻌﺖ ﮬﻮ ﺗﻮ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﭘﮍﮬﺎ ﺟﺎﺗﺎ ﮬﮯ. ﭘﮩﺮ ﻣﺎ ﺣﻀﺮ ﮐﮭﺎﻧﺎ ﮐﮭﻼﯾﺎ ﺟﺎﺗﺎ ﮬﮯ ﺍﻭﺭ ﺍﺳﮑﺎ ﺛﻮﺍﺏ ﺑﺨﺶ ﺩﯾﺎ ﺟﺎﺗﺎ ﮬﮯ আমার নিয়ম এই যে আমি প্রত্যেক বছর অলী, পীর মুর্শিদের রুহ মোবারকে সাওয়াব করে থাকি, প্রথম কুরআন পাঠ অনুষ্ঠিত হয় , যদি সময়ের সুযোগ হয় মীলাদ শরীফও পাঠ করা হয়, অতঃপর উপস্তিত লোকদিগকে খাদ্যাদি খাওয়ানো হয় এবং উহার সাওয়াব পৌছায়া দেওয়া হয়। "ফয়সালা এ হাফত মাসায়েল পৃঃ ৭-৯". ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, আশরাফ আলী সাহেব বলেন ﮐﺴﯽ ﻣﻘﺼﻮﺩ ﻣﺒﺎﺡ ﯾﺎ ﮐﺴﯽ ﻃﺎﻋﺖ ﮐﯿﻠﮯ ﺗﻌﯿﻦ ﯾﻮﻡ ﺍﮔﺮ ﺑﺎﻋﺘﻘﺎﺩ ﻗﺮﺑﺖ ﻧﮫ ﮬﻮ ﺑﻠﮑﻪ ﮐﺴﮧ ﻣﺒﺎﺡ ﻣﺼﻠﺤﺖ ﮐﯿﻠﮱ ﮬﻮ ﺟﺎﺋﺰ ﮬﮯ ﭘﺲ ﻋﺮﺱ ﻣﯿﻦ ﺟﻮ ﺗﺎﺭﯾﺦ ﻣﺘﻌﯿﻦ ﮬﻮﺗﯽ ﮬﮯ ﺍﮔﺮ ﺍﺱ ﺗﺎﺭﯾﺦ ﮐﻮ ﻗﺮﺑﺖ ﻧﻪ ﺳﻤﺠﻬﯿﻦ ﺑﻠﮑﻪ ﺍﻭﺭ ﮐﺴﯽ ﻣﺼﻠﺤﺖ ﺳﮯ ﯾﮫ ﻣﺘﻌﯿﻦ ﮬﻮ ﻣﺜﻼ ﺳﮭﻮﻟﺖ ﺍﺟﺘﻤﺎﻉ ﺗﺎﮐﻪ ﺗﺪﺍﻋﯽ ﮐﯽ ﺻﻌﻮﺑﺖ ﯾﺎ ﺑﻌﺾ ﺍﻭﻗﺎﺕ ﺍﺳﮑﯽ ﮐﺮﺍﮬﯿﺖ ﮐﯽ ﺷﺒﻪ ﺳﮯ ﻣﺎﻣﻮﻥ ﺭﻫﯿﻦ ﺍﻭﺭ ﺧﻮﺩ ﺍﺟﺘﻤﺎﻉ ﺍﺱ ﻣﺼﻠﺤﺖ ﺳﮯ ﮬﻮ ﮐﻪ ﺍﯾﮏ ﺳﻠﺴﻠﻪ ﮐﮯ ﺍﺣﺒﺎﺏ ﺑﺎﻫﻢ ﻣﻼﻗﺎﺕ ﮐﺮ ﮐﮯ ﺣﺐ ﻓﯽ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﻮ ﺗﺮﻗﯽ ﺩﯾﻦ ﺍﻭﺭ ﺍﭘﻨﮯ ﺑﺰﺭﮔﻮﻥ ﮐﻮ ﺍﺳﺎﻧﯽ ﺳﮯ ﮐﺜﯿﺮ ﻣﻘﺪﺍﺭ ﻣﯿﻦ ﺟﻮ ﮐﻪ ﺍﺟﺘﻤﺎﻉ ﺣﺎﺻﻞ ﮬﮯ ﺛﻮﺍﺏ ﭘﻬﻨﭽﺎﻧﺎ ﺑﮯ ﺗﮑﺎﻑ ﻣﯿﺴﺮ ﮬﻮ ﺟﺎﻭﮮ ﺑﻬﺮ ﺣﺎﻝ ﺍﮔﺮ ﺍﯾﺴﮯ ﻣﺼﺎﻟﺢ ﺳﮯ ﯾﻪ ﻣﺘﻌﯿﻦ ﮬﻮﻥ ﻓﯽ ﻧﻨﺴﮫ ﺟﺎﺋﺰ ﮬﮯ .. " যে কোন নেক কাজ নির্ধারিত সময়ে করা যেতে পারে তবে যদি ঐ সময় কে ফরয বা ওয়াজিব মনে না করে বরং কোন মুবাহ মুসলিহাত উদ্যেশ্যে তারিখ নির্ধারিত হয় তাহলে জায়েয হবে। অতঃপর ওরসে যে তারিখ নির্ধারিত থাকে উহাকে কেউ ফরয মনে না করিয়া কেবল সত্ উদ্যেশ্যে হয় যেমন সহজে যাতে লোক সমবেত হতে পারে এবং প্রত্যেকবার দাওয়াত দিবার ঝামেলা পোহাতে নাহয় বা উহাতে দোষণীয় কাজ নাহয় তাহলে জায়েয। আর সমবেতের উদ্দেশ্যে যেমন সিলসিলার বন্ধুগণ যাহাতে পরস্পর সাক্ষাত করে আল্লাহর ভালবাসা উন্নতি লাভ করে এবং স্বীয় পীরগণকে সহজভাবে ও বেশি পরিমাণে সাওয়াব পৌছানো হয় যাহা এইরূপ মজলিস দ্বারা হাসিল হয়ে থাকে, যদি এইরূপ মুসলিহাত হয় তাহলে প্রকৃতপক্ষে ওরসের জন্য তারিখ নির্ধারণ জায়েয ! ["আসসুন্নাতুল জালিয়া ফিল চিস্তিয়াতিল আলিয়া। পৃষ্ঠা ১৬৭." " বাওয়াদেরুন নাওয়াদের পৃঃ ৪০১."] ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
No comments:
Post a Comment