হুজুর গাউছে পাক রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন-
যদি আমার কোন মুরীদ পৃথিবীর পশ্চিম প্রান্তে অবস্হান করে আর তার সতর খুলে যায় আর এ অবস্হায় আমি পৃতিবীর পূর্বপ্রান্তে অবস্হান করি,তাহলে আমি (সেখানে থেকেই) তার সতর ঢেকে দিই।
>>শায়খ আবুল ফাতাহ, আমি হযরত শায়ক আলী বিন হায়তিকে বলতে শুনেছি-
কোন শায়খের মুরীদ হযরত আব্দুল কাদের জিলানীর মুরীদগণের শায়খ থেকে বেশি মর্যাদাবান ও সৌভাগ্যবান হতে পারেনা।
>>শায়খুল মুহাদ্দেসিন ইমামুল মুহাক্কেকিন ওয়াল মুদাক্কেলিন হযরত শায়ক আব্দুল হক মুহাদ্দেস দেহলভি (রহঃ) মাশায়েক কেরাম থেকে বর্ণিত আছে।
একদা তারা হযরত গাউছুল আজম দস্তগীর (রাদ্বঃ) থেকে জিজ্ঞেস করেন,যদি কোন ব্যক্তি যিনি আপনার থেকে বায়আত গ্রহণ করেননি কিন্তু আপনার ভক্ত এবং নিজেকে আপনার দিকে সম্পৃক্ত করে তাহলে সেও কি আপনার মুরীদের মধ্যে গণ্য হবে।
তখন তিনি বলেন-
যে ব্যক্তি নিজেকে আমার দিকে সম্পৃক্ত করছে এবং আমার ভক্তবৃন্দের মধ্যে শামিল হয়েছে, আল্লাহ তায়ালা তাকে কবুল করে নেন এবং তার উপর রহমত নাযিল করেন।
যদি আমার কোন মুরীদ পৃথিবীর পশ্চিম প্রান্তে অবস্হান করে আর তার সতর খুলে যায় আর এ অবস্হায় আমি পৃতিবীর পূর্বপ্রান্তে অবস্হান করি,তাহলে আমি (সেখানে থেকেই) তার সতর ঢেকে দিই।
>>শায়খ আবুল ফাতাহ, আমি হযরত শায়ক আলী বিন হায়তিকে বলতে শুনেছি-
কোন শায়খের মুরীদ হযরত আব্দুল কাদের জিলানীর মুরীদগণের শায়খ থেকে বেশি মর্যাদাবান ও সৌভাগ্যবান হতে পারেনা।
>>শায়খুল মুহাদ্দেসিন ইমামুল মুহাক্কেকিন ওয়াল মুদাক্কেলিন হযরত শায়ক আব্দুল হক মুহাদ্দেস দেহলভি (রহঃ) মাশায়েক কেরাম থেকে বর্ণিত আছে।
একদা তারা হযরত গাউছুল আজম দস্তগীর (রাদ্বঃ) থেকে জিজ্ঞেস করেন,যদি কোন ব্যক্তি যিনি আপনার থেকে বায়আত গ্রহণ করেননি কিন্তু আপনার ভক্ত এবং নিজেকে আপনার দিকে সম্পৃক্ত করে তাহলে সেও কি আপনার মুরীদের মধ্যে গণ্য হবে।
তখন তিনি বলেন-
যে ব্যক্তি নিজেকে আমার দিকে সম্পৃক্ত করছে এবং আমার ভক্তবৃন্দের মধ্যে শামিল হয়েছে, আল্লাহ তায়ালা তাকে কবুল করে নেন এবং তার উপর রহমত নাযিল করেন।
No comments:
Post a Comment