রাহমাতাল্লিল আলামীন নবী মুহাম্মাদুর রাসুল্লাল্লাহ সাল্লাল্লাহু তায়ালা আলাইহী ওয়াসাল্লামকে 'নেতা' বলে ডাকা এটা গোমরাহীদের কাজ যা সম্পূর্ণভাবে হারাম।
..
কুরআন কারীমে ইরশাদ করেছে-
ﻟَﺎ ﺗَﺠْﻌَﻠُﻮْﺍ ﺩُﻋَﺎﺀَ ﺍﻟﺮَّﺳُﻮْﻝِ
ﺑَﻴْﻨَﻜُﻢْ ﻛَﺪُﻋَﺎﺀِ ﺑَﻌْﻀِﻜُﻢْ
ﺑَﻌْﻀًﺎﻭَ
ﻟَﺎﺗَﺠْﻬَﺮُﻭْ ﺍﻟَﻪُ ﺑِﺎﻟْﻘَﻮْﻝِ ﻛَﺠَﻬْﺮِ
ﺑَﻌْﻀِﻜُﻢْ ﻟِﺒَﻌْﺾٍ ﺍَﻥْ ﺗَﺤْﺒَﻂَ
ﺍَﻋْﻤَﺎﻟُﻜُﻢْ ﻭَﺍَﻧْﺘُﻢْ ﻟَﺎﺗَﺸْﻌُﺮُﻭْﻥَ
ﻩ
.
অর্থাৎ - তোমরা তোমাদের মধ্যে রাসুলকে ডাকার এমন রীতির প্রচলন করিও না, যেমন করে তোমরা একে অপরকে ডেকে থাক । তাঁর সমীপে চেঁচিয়ে কথা বলিও না, যেমন করে তোমরা পরস্পরের সাথে উচ্চস্বরে কথা বল; পাছে তোমাদের আমলসমূহ তোমাদের অজ্ঞাতসারে ব্যর্থতায় পর্যবসিত না হয় । আমলসমূহ কুফরের কারণে নস্যাৎ হয়ে থাকে ।
‘মদারেজ’ গ্রন্থের প্রথম খণ্ডে -
ﻭﺻﻞ ﺍﺯ ﺟﻤﻠﻪ ﺭﻋﺎﻳﺖ
ﺣﻘﻮﻕ
ﺍﻭﻟﻴﺴﺖ
.
শীর্ষক আলোচনায় উল্লেখিত আছেঃ-
ﻣﺨﻮﺍﻧﻴﺪ ﺍ ﻭﺭ ﺍﺑﻨﺎﻡ ﻣﺒﺎﺭﻙ
ﺍﻭﭼﻨﺎﻧﻜﻪ ﻣﻰ ﺧﻮﺍﻧﻴﺪ
ﺑﻌﻀﮯ
ﺍﺯ ﺷﻤﺎ ﺑﻌﺾ ﺭﺍ ﺑﻠﻜﻪ
ﺑﺎﮔﻮﻳﺪ ﻳﺎﺭﺳﻮﻝ ﻟﻠﻪ ﻳﺎﻧﺒﻰ
ﺍﻟﻠﻪ ﻳﺎ ﺗﻮﻗﻴﺮ ﻭﺗﻮﺿﻴﻊ .
.
অর্থাৎ- নবী (আলাইহিস সালাম) কে তাঁর পবিত্র নাম ধরে ডাকতে নেই, যেমন তোমরা পরম্পরকে ডেকে থাক । বরং তাঁকে আদব সম্মান ও বিনয় সহকারে এভাবেই ডাকবে-
‘ইয়া রাসুলাল্লা’ ।
ইয়া নাবীয়াল্লা’ ।
তাফসীরে ‘রুহুল বয়ানে’ উক্ত আয়াত এর ব্যাখ্যা করা হয়েছে এরূপঃ
ﻭَﺍﻟْﻤَﻌْﻨَﻰ ﻟَﺎﺗَﺠْﻌَﻠُﻮْ ﺍﺑِﺪَﺍﺀَ ﻛُﻢْ
ﺍِﻳَّﺎﻩُ ﻭَﺗَﺴْﻤِﻴْﺘَﻜُﻢ ْ ﻟَﻪُ ﻛَﻨِﺪَﺍﺀِ
ﺑَﻌْﻀِﻜُﻢْ ﺑَﻌْﺼًﺎﻟِﺎِﺳْﻢِ ﻩِ ﻣِﺜْﻞُ
ﻳَﺎﻣُﺤَﻤَّﺪُ ﻭَﻳَﺎﺍِﺑْﻦَ ﻋَﺒْﺪِ ﺍﻟﻠﻪِ
ﻭَﻟَﻜِﻦْ ﺑِﻠَﻘَﺒِﻪِ ﺍﻟْﻤُﻌَﻈَّﻢِ ﻣِﺜْﻞُ
ﻳَﻨَﺒِﻰَّ ﺍﻟﻠﻪِ ﻭَﻳَﺎﺭَﺳُﻮْﻝَ ﺍﻟﻠﻪِ
ﻛَﻤَﺎ
ﻗَﺎﻝَ ﺍﻟﻠﻪُ ﺗَﻌَﺎﻟَﻰ ﻳَﺎﺍَﻳُّﻬَﺎﺍ ﻟﻨَّﺒِﻰُّ
ﻭَﻳَﺎﺍَﻳُّﻬَﺎ ﺍﻟﺮَّﺳُﻮْﻝُ
.
অর্থাৎ - মূল কথা হচ্ছে হুজুর (আলাহিস সালাম) কে ডাকার ও তাঁর নাম লওয়ার সময় এমন ভাবে ডাকবে না’ যে ভাবে তোমরা পরস্পরকে নাম ধরে ডাকাডাকি কর ।যেমন-
হে মুহাম্মদ! ওহে আবদুল্লার পুত্র ! তবে, তাঁকে মহিমান্বিত উপাধিসমূহের মাধ্যমে ডাকবে, যেমন-
ওহে আল্লাহর নবী ! ওহে আল্লার রাসুল ! যেমন-
স্বয়ং মহা প্রভু আল্লাহ তাঁকে ‘হে নবী ।’ হে রাসুল বলে সম্বোধন করে থাকেন ।
..
কুরআন কারীমে ইরশাদ করেছে-
ﻟَﺎ ﺗَﺠْﻌَﻠُﻮْﺍ ﺩُﻋَﺎﺀَ ﺍﻟﺮَّﺳُﻮْﻝِ
ﺑَﻴْﻨَﻜُﻢْ ﻛَﺪُﻋَﺎﺀِ ﺑَﻌْﻀِﻜُﻢْ
ﺑَﻌْﻀًﺎﻭَ
ﻟَﺎﺗَﺠْﻬَﺮُﻭْ ﺍﻟَﻪُ ﺑِﺎﻟْﻘَﻮْﻝِ ﻛَﺠَﻬْﺮِ
ﺑَﻌْﻀِﻜُﻢْ ﻟِﺒَﻌْﺾٍ ﺍَﻥْ ﺗَﺤْﺒَﻂَ
ﺍَﻋْﻤَﺎﻟُﻜُﻢْ ﻭَﺍَﻧْﺘُﻢْ ﻟَﺎﺗَﺸْﻌُﺮُﻭْﻥَ
ﻩ
.
অর্থাৎ - তোমরা তোমাদের মধ্যে রাসুলকে ডাকার এমন রীতির প্রচলন করিও না, যেমন করে তোমরা একে অপরকে ডেকে থাক । তাঁর সমীপে চেঁচিয়ে কথা বলিও না, যেমন করে তোমরা পরস্পরের সাথে উচ্চস্বরে কথা বল; পাছে তোমাদের আমলসমূহ তোমাদের অজ্ঞাতসারে ব্যর্থতায় পর্যবসিত না হয় । আমলসমূহ কুফরের কারণে নস্যাৎ হয়ে থাকে ।
‘মদারেজ’ গ্রন্থের প্রথম খণ্ডে -
ﻭﺻﻞ ﺍﺯ ﺟﻤﻠﻪ ﺭﻋﺎﻳﺖ
ﺣﻘﻮﻕ
ﺍﻭﻟﻴﺴﺖ
.
শীর্ষক আলোচনায় উল্লেখিত আছেঃ-
ﻣﺨﻮﺍﻧﻴﺪ ﺍ ﻭﺭ ﺍﺑﻨﺎﻡ ﻣﺒﺎﺭﻙ
ﺍﻭﭼﻨﺎﻧﻜﻪ ﻣﻰ ﺧﻮﺍﻧﻴﺪ
ﺑﻌﻀﮯ
ﺍﺯ ﺷﻤﺎ ﺑﻌﺾ ﺭﺍ ﺑﻠﻜﻪ
ﺑﺎﮔﻮﻳﺪ ﻳﺎﺭﺳﻮﻝ ﻟﻠﻪ ﻳﺎﻧﺒﻰ
ﺍﻟﻠﻪ ﻳﺎ ﺗﻮﻗﻴﺮ ﻭﺗﻮﺿﻴﻊ .
.
অর্থাৎ- নবী (আলাইহিস সালাম) কে তাঁর পবিত্র নাম ধরে ডাকতে নেই, যেমন তোমরা পরম্পরকে ডেকে থাক । বরং তাঁকে আদব সম্মান ও বিনয় সহকারে এভাবেই ডাকবে-
‘ইয়া রাসুলাল্লা’ ।
ইয়া নাবীয়াল্লা’ ।
তাফসীরে ‘রুহুল বয়ানে’ উক্ত আয়াত এর ব্যাখ্যা করা হয়েছে এরূপঃ
ﻭَﺍﻟْﻤَﻌْﻨَﻰ ﻟَﺎﺗَﺠْﻌَﻠُﻮْ ﺍﺑِﺪَﺍﺀَ ﻛُﻢْ
ﺍِﻳَّﺎﻩُ ﻭَﺗَﺴْﻤِﻴْﺘَﻜُﻢ ْ ﻟَﻪُ ﻛَﻨِﺪَﺍﺀِ
ﺑَﻌْﻀِﻜُﻢْ ﺑَﻌْﺼًﺎﻟِﺎِﺳْﻢِ ﻩِ ﻣِﺜْﻞُ
ﻳَﺎﻣُﺤَﻤَّﺪُ ﻭَﻳَﺎﺍِﺑْﻦَ ﻋَﺒْﺪِ ﺍﻟﻠﻪِ
ﻭَﻟَﻜِﻦْ ﺑِﻠَﻘَﺒِﻪِ ﺍﻟْﻤُﻌَﻈَّﻢِ ﻣِﺜْﻞُ
ﻳَﻨَﺒِﻰَّ ﺍﻟﻠﻪِ ﻭَﻳَﺎﺭَﺳُﻮْﻝَ ﺍﻟﻠﻪِ
ﻛَﻤَﺎ
ﻗَﺎﻝَ ﺍﻟﻠﻪُ ﺗَﻌَﺎﻟَﻰ ﻳَﺎﺍَﻳُّﻬَﺎﺍ ﻟﻨَّﺒِﻰُّ
ﻭَﻳَﺎﺍَﻳُّﻬَﺎ ﺍﻟﺮَّﺳُﻮْﻝُ
.
অর্থাৎ - মূল কথা হচ্ছে হুজুর (আলাহিস সালাম) কে ডাকার ও তাঁর নাম লওয়ার সময় এমন ভাবে ডাকবে না’ যে ভাবে তোমরা পরস্পরকে নাম ধরে ডাকাডাকি কর ।যেমন-
হে মুহাম্মদ! ওহে আবদুল্লার পুত্র ! তবে, তাঁকে মহিমান্বিত উপাধিসমূহের মাধ্যমে ডাকবে, যেমন-
ওহে আল্লাহর নবী ! ওহে আল্লার রাসুল ! যেমন-
স্বয়ং মহা প্রভু আল্লাহ তাঁকে ‘হে নবী ।’ হে রাসুল বলে সম্বোধন করে থাকেন ।
No comments:
Post a Comment